কাঁঠালিয়া প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার মহিষকান্দী গ্রামের দক্ষিন মহিষকান্দী নুরানী মাদ্রাসার ফান্ডের টাকার হিসেব চাওয়ায় আংশিক জমিদাতা মোঃ ফারুক জোমাদ্দারকে মারধর কারার অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্টানের সাধারন সম্পাদক মোঃ রিয়াজুল হাওলাদারের উপর। মারপিটে ক্ষুব্ধ হয়ে মাদ্রাসায় বাঁশের ব্যারা দিয়ে আটকে রেখেছে আংশিক জমিদাতা ফারুক।
প্রতিষ্টানের জমিদাতা ফারুক জোমাদ্দার জানান রিয়াজুল মাদ্রাসার সাধারন সম্পাদক তবে তিনি দুই বছর যাবত ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করে আসছে।
বিভিন্ন সময় মদ্রাসার নামে টাকা কালেকশন করে আসছে জার কখনো হিসেব সে দেয়নি। কমিটির অন্য সদস্যদের কালেকশন করা টাকাও ফান্ডে জমা করলে তা কোন খাদে খরচ করা হয় তার হিসেব চাইলে কখনো হিসেব দেয়নি রিয়াজুল।
এই ঘটনা নিয়ে (৬ মে) রাত ৮.০০টার সময় মিটিং দেয়া হয় মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন, রিয়াজুলের বড় ভাই আংশিক জমিদাতা আজিজ হাওলাদার, মোঃ সোহরাব মিয়া, ইউপি সদস্য মান্নান হাওলাদার, মাহাবুব জোমাদ্দার, কাদের হাওলাদার, কুদ্দুস হাওলাদার এবং মাদ্রাসার সাভাপতি কবির সরদার। এসময় আমি সকলের উপস্থিতীতে টাকার হিসেব চাওয়ায় আমার উপর চারাও হয়ে মারতে উঠে রিয়াজুল।
এসময় উপস্থিত লোকজন বাধা দিলে মারতে না পেরে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। আনুমানিক রাত ১০ টার দিকে মিটিং শেষ হলে আমি যখন বাইরে নামি তখনই আমাকে ধরে ইট দিয়ে মার শুরুকরে এবং ধাক্কা মেরে ব্যারে ফেলে দেয়।
এসময় উপস্থিত লোকজন আমাকে উদ্ধার করেন। তাই আমি আমার জমিতে ব্যারা দিয়েছি এতে আমার অপরাধ হলে আইন আমার জে সাজাদিবে তা মাথা পেতে নিবো। প্রতিষ্টানে দেয়া আমার জমি মহিষকান্দী মৌজার দাঁগ ১১০৪,১১৫৪ খতিয়ান ৪৯২ থেকে দখলে দেয়া হয়েছিলো।
ইউপি সদস্য মান্নান হাওলাদার বলেন রিয়াজুল এবং ফারুক জোমাদ্দারের সাথে একটু তর্ক হয়েছে। তাৎক্ষণিক আমি মিমাংশা করে দিয়েছি। রিয়াজুল হাওলাদার বলেন আমার কাছে মাদ্রাসার ফান্ডের কোনো টাকা নাই, ফারুক জোমাদ্দারের সাথে আমার কোনো মারামারি হয়নি একটু তর্ক হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।